Portraint Skin With Advance Lighting Effect_Photoshop Tutorial.(ফটোশপ টিউটোরিয়াল অ্যাডভান্স আলো প্রভাব সঙ্গে পোর্ট্রেট স্কিন। )

এই টিউটোরিয়ালে আপনি শিখবেন কিভাবে খুব সহজেই ফটোশপ সি সি (#Photoshop CC) তে কালো এবং সাদা লাইট ইমোটিক্সের সাথে ত্বকে রঙ করা যায়। এছাড়াও কিভাবে ফটোশপে পেশাগতভাবে আপনার প্রতিকৃতিতে একটি ফ্যান্টাসি জুড়ি রঙের প্রভাব প্রয়োগ করা যায়।
শিখতে চাইলে সহজ পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন।

বিনামূল্যে স্টক ডাউনলোড :

মডেল  :https://goo.gl/SY3tHc

মডেল : https://goo.gl/pWzG4j 

মডেল : https://goo.gl/Fq4EmT






কিভাবে এডিট করেছি দেখুন
        

কিভাবে খুব সহজেই ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা যায়?

ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা অনেকের জন্য একটু ট্রিকি হয়ে যেতে পারে যদি আপনি কাজটা না পারেন। নতুনদের জন্য তো অনেক ট্রিকি। কিন্তু আপনি যদি পারেন তাহলে আপনার কাছে খুবই সহজ মনে হবে। BCZ এটা বেসিক একটা কাজ। এই বিষয়ে ইউটিউবে আপনি অনেক টিউটোরিয়ালও পাবেন। কিন্তু আমি আপনাকে আজ দেখাবো কিভাবে খুব সহজেই ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা যায়। আর আমি এই ভিডিও তে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করার সবচেয়ে ৩ টা বেটার ওয়ে দেখাবো। সো, আপনি যদি কাজটা না পারেন তাহলে দেখতে থাকুন আমাদের ভিডিও।।।
আর ভিডিওটা যদি ভালো লাগে অবশ্যই লাইক দিবেন কমেন্ট করবেন এবং আপডেট পেতে আমার চ্যানেল অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করবেন ।


বিনামূল্যে স্টক ডাউনলোড

মডেল ১ : https://goo.gl/KX46P4
 মডেল ২ : https://goo.gl/cR9Piv

                                                     

                                                            
      
কিভাবে এডিট করেছি দেখুন


Make an Action Movie Poster Manipulation Effects Photoshop Tutorial

Introduction
Dear Friends,welcome back in My Editzz.Today we will learn how to Make  an Action Movie Poster Manipulation Effects in photoshop CC 2015. this tutorial you will also learn brush, filter effects and easy photo manipulation techniques. Follow these easy steps to make an Action Movie Poster Manipulation professionally in photoshop.


★ Download Free Stock- 

Solidified Lava : https://goo.gl/pMuouB
Stormy clouds : https://goo.gl/oyLzXj

Hope You All Like This Video



                                                           See How To Edit:



MORE FROM : MY EDITZZ


Easy Way To Retouching Skin In Photoshop_My Editzz_Tech Tutorial

Introduction
Dear Friends,welcome back in My Editzz.Today we will learn how to easy way to retouching skin in photoshop CC 2015.It's a very easy task to do in Photoshop. In this photoshop tutorial you will also learn how to smooth skin in photoshop & how to remove acne, scars in photoshop. Follow these easy steps to make glowing skin, retouch, airbrush and smooth skin professionally in photoshop.


★ Download Free Stock- 


Hope You All Like This Video



                                        See How To Edit:


   MORE FROM : MY EDITZZ


কি ধরনের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা যাবে আর কোনটা যাবেনা?

কেমন আছেন সবাই? আজকে বেশ পুরোনো একটা টপিকে কথা বলতে আসলাম সেটা হল ইউটিউবে ভিডিও আপলোডিং এর বেপারে।ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম, বর্তমান যুগে অত্যন্ত জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর। যাকে প্রফেশনাল ভাষাতে অনেকেই ভিডিও ব্লগ বা ভ্লগ বলছে। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করলে আর অ্যাডসেন্স বসালেইও ইনকাম শুরু হয়ে যাবেনা। বর্তমানে যারা নতুন ইউটিউবিং করতে আসছে, তারা অনেকেই জানেনা যে ভিডিও আপলোড এর ক্ষেত্রে কিছু বাধ্যবাধকতা আছে ইউটিউবের কিছু রুলস আছে আর এই রুলস গুলো না মানলে ইউটিউব আপনার ভিডিও ফ্লাগ করে দিবে এবং আল্টিমেটলি আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড করে দিবে।

১) আমরা ইউটিউব এ সব ধনের শিক্ষণীয় ভিডিও আপলোড করতে পারবো বাট মানুষের ক্ষতি হয় এমন কিছু শিখাতে পারবোনা। যেমন হ্যাকিং বা ফিশিং ভিডিও, কিভাবে অন্যের আইডি – পাসওয়ার্ড – ওয়েবসাইট ইত্যাদি হ্যাক করা যায় এই টাইপের ভিডিও আপলোড করতে পারবোনা।
ইভেন আমরা ভিডিওতে যে ট্যাগ ব্যবহার করি সেখানেও হ্যাক, হ্যাকিং ভিডিও, হ্যাকিং টিউটোরিয়াল ইত্যাদি এইসব লিখতে পারবোনা।

৩) সেক্সুয়াল কন্টেন্টঃ ইউটিউব এইটা কোনভাবেই সমর্থন করেনা। ইউটিউবে আপনি কোন পোর্নোগ্রাফি বা সেক্সুয়াল ভিডিও আপলোড করতে পারবেন না।২) সফটওয়্যার ক্র্যাকঃ অনেকে আছে যারা না জেনে বিভিন্ন পেইড সফটওয়্যার কিভাবে ক্র‍্যাক করতে হয় তার একটা টিউটোরিয়াল বানিয়ে ইউটিউব এ আপলোড করে কিন্তু এটা করা যাবেনা। এখন অনেকে হয়তো কমেন্ট করবেন ইউটিউব এ সার্চ করলে তো এই টাইপের অনেক ভিডিও পাওয়া যায়। হ্যা আমিও বলছি পাওয়া যায় বাট যারা আপলোড করছে তারা না জেনেই করছে, আপনারা যাস্ট এইটা লক্ষ করবেন আজ যে ভিডিও টা আপনি দেখছেন ২/৩ মাস পরে আমার ঐ ভিডিওটা সার্চ করে দেখবেন নাই। অলরেডি ইউটিউব ঐ ভিডিও ফ্লাগ করে দিয়েছে।
৪) বিরক্তিকর ভিডিওঃ ধরুন আপনি রাস্তায় হাটছেন হটাথ একটা এক্সিডেন্ট দেখতে দেখলেন এবং ঐ মানুষের এমন অবাস্থা যা দেখার মতো না অনেক খারাপ অবস্থা, অনেকে এইসব ভিডিও করে তো এমন টাইপের ভিডিও ইউটিউব এ আপলোড করা যাবেনা যা দেখে মানুষ ভয় পায়। দেন কোন মার্ডার এর ভিডিও, কোন শিশুকে নির্যাতন এর ভিডিও, মানুষ বিরক্ত হয় এমন টাইপের ভিডিও। Personal attack, blackmail ইত্যাদি ভিডিও আপলোড করা যাবেনা।
৫) ধর্মীয় আঘাতঃ আপনি কোন ধর্মীয় আঘাত বা উস্কানি মূলক ভিডিও আপলোড করতে পারবেন না। এবং কার ন্যাশনালিটিকে হেও করে এমন ভিডিও আপলোড করা যাবেনা।
তো এখানে আমি জাস্ট মেইন কিছু পয়েন্ট তুলে ধরেছি এগুলা ছারাও আরো অনেক রুলস আছে ইউটিউবের চাইলে আপনারা ইউটিব পলিসি থেকে দেখে নিতে পারেন।

ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইভার এবং ভিডিওর ভিজিটর কিভাবে বাড়াবেন?

ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম, বর্তমান যুগে অত্যন্ত জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর। যাকে প্রফেশনাল ভাষাতে অনেকেই ভিডিও ব্লগ বা ভ্লগ বলছে। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করলে আর অ্যাডসেন্স বসালেইও ইনকাম শুরু হয়ে যাবেনা। ইউটিউবের চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করেছেন ইনকাম করার স্বপ্ন নিয়ে। কিন্তু ভিজিটর না হলে তো ইনকাম নাই। ভিজিটর কিভাবে বাড়াবেন সেই বিষয়টি নিয়েই এ টিউনে গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা পাবেন।



১ম পর্বের কাজ: (ভিডিও তৈরি এবং প্রস্তুতি)

ক) মানসম্মত ভিডিও নিয়ে আসে প্রচুর ভিজিটর। এটা সবসময়ে মাথাতে রাখতে হবে।
মানসম্মত ভিডিওর ৩টি বিষয়ের উপর নির্ভর করে:
- কনটেন্ট: ভ্যালু ক্রিয়েট করে এরকম ভিডিও, কিংবা বিনোদিত করে এরকম কিংবা ফানি ভিডিও। অবশ্যই ইউনিক হবে।
- স্মার্ট প্রেজেন্টশন: ভিডিও কোয়ালিটি, সাউন্ড কোয়ালিটি, প্রফেশনাল এডিট।
- অ্যাংগেজমেন্ট: যে ভিডিও সংশ্লিষ্ট মানুষদের মনে দাগ কাটতে পারে, সেই রকম ভিডিও
খ) ভিডিওটি ইউটিউবে আপলোডের সময় অনপেইজ অপটিমাইজেশন:
- টাইটেল: ভিডিওটির টাইটেলে সার্চ হয় এরকম কোন কীওয়ার্ড ব্যবহার করে সংক্ষিপ্ত টাইটেল
- ডেসক্রিপশন: ভিডিওটির ডেসক্রিপশনে সংক্ষিপ্তভাবে ভিডিওটির ভিতরে কি পাবে, মানুষের ভিতরে আগ্রহ জন্মাবে এরকম ভাবে বর্ণনা লিখতে হবে। অবশ্যই কীওয়ার্ড বসানোর ব্যপারটি মাথাতে রাখতে হবে। ১ম লাইনেই কীওয়ার্ডটি যাতে থাকে।
- ট্যাগ: ট্যাগে সার্চ হতে পারে এরকম সম্ভাব্য সকল কীওয়ার্ডগুলো কমা কমা দিয়ে বসিয়ে দিন।
- থাম্বনেইল: থাম্বনেইল ইমেজের ক্ষেত্রেও সচেতন হোন। ভিডিওটি দেখতে আগ্রহী হবে থাম্বনেইলটি দেখে।

♦ ১ম পর্বের কাজ শেষ, এবার দ্বিতীয় পর্ব: (ভিডিও মার্কেটিং)

এত যত্ন করে ভিডিওটি বানালেন, কিন্তু মানুষ দেখলোনা, তাহলে কষ্ট সব বৃথা হয়ে যাবে। তাই নিজের এ সৃষ্টিকে যতটা সম্ভব, বেশি মানুষের কাছে পৌছানোর চেষ্টা করুন। মানুষ কোথায় কোথায় থাকে একবার চিন্তা করে বের করুন, নিজের মাথা খাটিয়ে। তাহলেই আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন কি করতে হবে।
- মানুষ যেকোন সময় ইউটিউবে এসে সার্চ করে। সেই সার্চে আপনার ভিডিওটি উপরে থাকলে আপনার ভিডিওতে দর্শক পেয়ে যাবেন।
- সোশ্যালমিডিয়া সাইটগুলোতে বর্তমানে সবচাইতে বেশি মানুষ থাকে। ইন্টারেস্ট জাগানোর মত মেসেজ লিখে সোশ্যালমিডিয়াতে ভিডিওটি শেয়ার করলে এখান থেকে প্রচুর ভিজিটর পাবেন।
- ব্লগ এবং নিউজ সাইটগুলোতে বর্তমান যুগে বিশাল সংখ্যক মানুষ নিয়মিত ভিজিট করে। এধরনের সাইটগুলোতে কোন টিউনের সাথে রেফারেন্স হিসেবে ভিডিওটি যুক্ত করুন।
- সোশ্যালমিডিয়া কিংবা ব্লগে একবার ভিডিও শেয়ার করলেই ভিজিটর পেয়ে যাওয়ার আশা করা উচিত হবেনা। বিভিন্ন কৌশলে প্রচুর শেয়ার করুন। তবে বিরক্তির সৃষ্টি না করে আগ্রহ জন্মিয়ে শেয়ার করতে হবে।
- চ্যানেল রিলেটেড গুরুত্বপূর্ণ সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে গ্রুপ বা কমিউনিটি এবং ভিডিও রিলেটেড ব্লগ খুলতে হবে। ভাল ফলাফল পাবেন তাতে।

♦ সবশেষ পরামর্শ:

- টাকা ইনকামের জন্য ভিডিও না বানিয়ে মানুষের উপকারের জন্য কিংবা বিনোদিত করতে ভিডিও প্রস্তুত করুন।
- ভিডিও কনটেন্ট ইউনিক রাখুন। ভিডিওতে ব্যবহৃত অডিও ব্যবহারের ক্ষেত্রেও যাতে ডুপ্লিকেট না হয়।
- মানুষের আগ্রহের বিষয়টি অ্যানালাইস করে তারপর ভিডিওর কনটেন্ট প্লান করুন।
- ভিডিওটি সম্পর্কে যারা আগ্রহী হতে পারে, তাদের কাছেই ভিডিওটির মার্কেটিং করুন। অন্যদের কাছে করে লাভ হবেনা।
ভিডিওতে ভিউ বাড়তে থাকলে এবং নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে খাকলে চ্যানেলে সাবস্ক্রাইভ বাড়তে থাকবে।

কিভাবে YouTube থেকে আয় করবেন । A to Z টিউটোরিয়াল

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। ফ্রিল্যান্সিং এর যুগে অনলাইন আর্নিং এর প্রতি কম বেশী সবার আগ্রহ। কিন্তু অনেকেই অহেতুক সময় নষ্ট করে এই ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য। আজ আমি আপনাদের নিয়ে আলোচনা করব কিভাবে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করবেন। প্রথমে আমার ইউটিউব চ্যানেল  থেকে ঘুরে আসুন আর আমার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন। আপনারা অনুপ্রনিত হবেন এবং আমাকেও অনুপ্রানিত করবেন।

চলুন একটি একাউন্ট তৈরি করি  
প্রথমেই একটি সুন্দর নাম নির্বাচন করুন নামটাই অনেক কিছু। তাই প্রথমেই এমন একটি নাম চিন্তা করুন যা এর আগে কেউ ব্যবহার করেনি। নামটি আপনি যে কোন বিষয়ের উপর নিতে পারেন, সেটা হতে পারে রান্না বিষয়ক, গেমস নিয়ে, স্বাস্থ্য নিয়ে বা যে কোন বিষয়। কিন্তু সাবধান একবার যদি আপনি আপনার চ্যানেলের নাম ঠিক করে ফেলেন তাহলে তা আর কখনো পরিবর্তন করতে পারবেন না। দরকার হলে অনেক সময় নিয়ে চিন্তা করুন, ভাবুন তারপর ঠিক করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নাম। তবে নামটি অবশ্যই এমন একটি নাম দিবেন যাতে আপনার চ্যানেলের নাম খুব সহজে মনে রাখা যায়। ভুল করেও কখনো সংখ্যা দিয়ে নাম ব্যবহার করবেন না। এই সাইটে গিয়ে আপনি চেক করে নিতে পারেন আপনি কোন নামটি দিবেন। সাইটটির ঠিকানা –http://socialblade.com/youtube/namegen   এই ঠিকানায় গিয়ে চেক করে নিতে পারেন আপনার নামটি ঠিক আছে কিনা? 
একটি ইমেইল নিবার্চন করুন আপনার চ্যানেল এর জন্য। আমরা সবাই জানি ইউটিউবে একাউন্ট খুলতে একটি ইমেইল লাগবে। আর এজন্য অবশ্যই আপনাকে জিমেইল ব্যবহার করতে হবে। তাই প্রথমেই একটি নতুন জিমেইল একাউন্ট খুলে নিতে হবে। একাউন্টটি অবশ্যই ভেরিভাই করে নিতে হবে। আর মনে রাখবেন ২ ধাপ এর ভেরিফিকেশন দিয়ে রাখবেন আপনার একাউন্টে। তাহলে আপনি ছাড়া আর কেউ এই একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।
কপিরাইট এবং ফেয়ার ইউজেস 
কপিরাইট এড়িয়ে চলুন আপনি যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে ফেলেছেন তখন আপনি ইউটিউব এর পার্টনার। আর পার্টনার থাকা অবস্থায় এমন কোন ভিডিও আপলোড করবেন না, যাতে কপিরাইট থাকে। যেমন অন্যের গান এর মিউজিক নকল করে আপনার ভিডিওতে ব্যবহার, অন্য কোন টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠান। আপনি আপনার ভিডিওতে ইউটিউবের নিজস্ব কিছু গানের ট্রাক থেকে গান নির্বাচন করে ব্যবহার করতে পারেন। কখনোই নকল করবেন না, কারণ ইউটিউব জানে আপনি কোথা থেকে কি ব্যবহার করেছন। সুতরাং সাবধান। এরপরও যদি আপনি এরকম কোন ভিডিও আপলোড করেন, তারা আপনাকে কয়েকবার সাবধান করে দিবে, আপনার কপিরাইট ভিডিও আপলোড এর সংখ্যা যদি বেশি হয় তাহলে আপনার একাউন্টটি তারা ব্যন করে দিবে। 
কি কি প্রোগাম আর সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন  
ভিডিও এডিটর 
ভিডিও এডিট করার জন্য অবশ্যই ভালো কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। ফ্রি তে অনেক ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার পাবেন, কিন্তু আমি বিশেষভাবে ব্যবহার করেত বলবো ক্যাম্টাসিয়া স্টুডিও। এই সফটওয়্যারটি আপনি ম্যক ও উইনডোজ দুটোতেই ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অবশ্যই যে সফটওয়্যার ব্যবহার করেন না কেন তা কিনে ব্যবহার করুন। আর ভিডিও এডিটিং করা অনেক সহজ একটি কাজ যদি আপনি অনেকটা ধৈর্য ধরে এই কাজটি শিখতে পারেন। এছাড়াও আরো যে যে এডিটিং সফটওয়্যার আছে সেগুলোও ট্রাই করতে পারেন। আপনি আপনার মোবাইল কিংবা ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে যা ভিডিও করেছেন, তা প্রথমে এডিট করে নিন, এরপর আপলোড করুন ইউটিউবে।
ইনট্রো নির্বাচন করুন
আপনি আপনার চ্যানেলের জন্য সুন্দর একটি ইনট্রো নির্বাচন করুন। মনে রাখবেন এই ইনট্রোর উপর নির্ভর করবে আপনার অনেক কিছু। আপনার হাতে অনেক সময় আছে, আস্তে ধীরে তৈরি করুন আপনার ইনট্রো। ইনট্রোর সময় বেঁধে দেয়া আছে ১০ সেকেন্ড। এই ১০ সেকেন্ডের মধ্যে আপনাকে আপনার চ্যানেলের একটি সুন্দর ইনট্রো বানাতে হবে। আপনার চ্যানেলের একটি লোগো বানিয়ে নিন, এরপর গুগোল থেকে অনেক টেমপ্লেট পাবেন ইনট্রো বানানোর জন্য; একটি টেমপ্লেট নির্বাচন করে ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে লোগো সহ ১০ সেকেন্ড এর একটি ইনট্রো বানিয়ে ফেলুন। আপনি ভিডিও তৈরি করার যে কোন সফটওয়্যার দিয়ে এই ইনট্রো বানাতে পারেন, তবে মনে রাখবেন আপনার ইনট্রোটি যেন ভিডিও ফরমেট এর হয়। এরপর থেকে আপনি যে ভিডিও আপলোড করেন না কেন, সেটা শুরু হবার আগে এই ইনট্রোটি দেখা যাবে। ইনট্রো করার পর তা আপনি আপলোড করবেন আপনার চ্যানেলের ইন ভিডিও প্রোগ্রাম এর ভিতরে- ইন ভিডিও প্রোগ্রাম পাবেন আপনার চ্যানেলের ড্যাশবোর্ড এর চ্যানলে সেটিংস এর ভিতর। এখানে যাবার পর  Add a branding intro এখানে আপনার তৈরি ইনট্রোটি আপ করবেন।
অডিও এডিটিং এর টিপস এন্ড ট্রিক্স 
অডিও এডিটিং অনেক গুরত্বপূর্ণ আপনার ভিডিওটির জন্য। আর অডিও এডিটিং এর উপর নির্ভর করে ইউটিউব আপনার ভিডিওটি মনিটাইজেশন করতে দিবে কি দিবে না। আমি আপনাদেরকে কিছু টিপস বলে দিব সেগুলো যদি ঠিকমতো মেনে চলেন তাহলে আশা করি আপনি একটি ভালো রেজাল্ট পাবেন ইউটিউব এর কাছ থেকে।
ক. প্রথমেই নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার তৈরি করা অডিও ফাইলে কোন ধরনের ব্যকগ্রাউন্ড নয়েজ নেই। ভয়েজ রেকর্ডিং এ অনেক সময় এসি বা ফ্যান এর শব্দ শোনা যায়, চেষ্টা করবেন এই জাতীয় নয়েজগুলো এড়িয়ে যেতে।
খ. একটি ভালো ভিডিও একটি খারাপ অডিও এর কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই চেষ্টা করুন ভালো অডিও দিতে। দরকার হলে নিজেই অডিও বানিয়ে নিন। অন্যের অডিও কখনোই ব্যবহার করবেন না। অডিও বানানোর জন্য অনলাইনে অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়; সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
গ. আপনার অডিওটি আপনি নিজেই কয়েকবার শুনুন, আপনার কাছে ভালো লাগলে এরপর আপনার ভিডিওর সাথে যোগ করুন।
চ্যানেলের সুন্দর একটি লোগো আর একটি কাভার ফটো বানান   আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে ভালো হন, তাহলে আপনার চ্যানেলের সুন্দর একটি লোগো আর একটি কাভার ফটো বানিয়ে ফেলুন। কাভার এবং লোগো বানানোর জন্য ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার করতে পারেন।
টাইটেলবর্ণনা এবং ট্যাগ 
টাইটেল, বর্ণনা এবং ট্যাগ হচ্ছে একটি ভিডিওর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আপনার ভিডিও যত ভালোই হোক না কেন, এই তিনটি ছাড়া এর কোন মূল্য নেই। কয়েক হাজার ভিডিও এর মধ্য থেকে মানুষ আপনার ভিডিও তখনই দেখবে যখন আপনার ভিডিওতে এই তিনটির সমন্বয় থাকবে। শুরুতেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করে আকর্ষণীয় টাইটেল তৈরি করুন। আর আপনার টাইটেল তৈরি করার জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। চলুন দেখি কি কি উপায়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা যায়।
কিওয়ার্ড রিসার্চ 
পদ্ধতি- ইউটিউবে সার্চ দিতে পারেন আপনার কাঙ্খিত ভিডিওর সাথে মিল রেখে। যেমন ধরুন আপনার ভিডিওটি যদি হয় মানি মেকিং নিয়ে তাহলে ইউটিউবে সার্চ দিন- মানি মেকিং লিখে। এবার দেখুন কি কি রেজাল্ট দেখায়, এখান থেকেই বেচে নিতে পারেন আপনার টাইটেল টি অথবা নিজেই এই সমস্ত টাইটেল থেকে আপনারটা বানিয়ে নিতে পারেন।
পদ্ধতি আপনি যে টাইটেল দিতে চাচ্ছেন তা ইউটিউবে লিখে সার্চ দিন, এবং দেখুন একদম প্রথমে কোনটি আছে। সেটার কাছাকাছি একটি টাইটেল তৈরি করতে পারেন। শুধু টাইটেল নয়, আপনি ভালো করে দেখে নিন সেই ভিডিওতে কি কি ট্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে, আর বর্ণনাতে কি লেখা আছে। আপনি চাইলে সেগুলোও আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে পারেন, তবে সেটা নিজের মতো করে বানিয়ে নিবেন।
খ.বর্ণনা এমনভাবে দিবেন যেন আপনার বর্ণনার ভেতর অবশ্যই টাইটেল এবং ট্যাগ এর উপস্থাপনা থাকে। বর্ণনা করার সময় অবশ্যই আপনার চ্যানেলের লিংক দিতে ভুলবেন না। আপনার বর্ণনার ভেতর আপনার চ্যানেলের লিংক প্রতিস্থাপন করুন। বর্ণনা যত বড় করবেন আপনার জন্য ততই ভালো। আপনার ভিডিও তে আরো যোগ করুন ফেসবুক ফ্যান পেজ, টুইটার একাউন্ট সহ আরো যে সমস্ত সোস্যাল নেটওর্য়াকিং সাইটে আপনি যুক্ত আছেন সেগুলো।
গ. এবার আপনার ভিডিও অনেকটাই তৈরি পাবলিশ করার জন্য। শুধুমাত্র শেষ এই ধাপটি পুরণ করলেই কাজ শেষ। কমকরে হলেও ১০টি থেকে ২০ টি ট্যাগ করুন আপনার ভিডিওটির; এবং চেষ্টা করবেন ট্যাগগুলো যেন আপনার ভিডিও রিলেটেড হয়।
চলুন আমরা এতক্ষণ যা পড়লাম তার একটি উদাহরণ দেখে আসি
TITLE  : Comedy Youtube Channel  – LEVEL NAME
DESCRIPTION
Your best funny and comedy youtube channel – Aeireensultana – LEVEL NAME (notice the title is repeated in the first line of the description) describe the content of the video repeating important keywords such as the game title, level name and featured game characters. Subscribe for more Videos
TITLE videos: Youtube link Check out Video Title Walk through Part 2
PLAYLIST LINK “Like” me on Facebook FACEBOOK LINK Follow me on
Twitter TWITTER LINK
Tags
“bangla comedy,
bangla funny sms,
bangla comedy natok,
bangla natok comedy,
bangla funny video,
bangla comedy video,
bangla funny natok,
comedy natok,
bangla jokes,
bangladeshi funny video,
bengali jokes,
bangladeshi comedy natok,
jokes bangla,
bangla funny jokes,
funny video bangla,
bengali funny jokes,
jokes in bengali,
funny bengali jokes,
bangla joks,
funny bangla jokes, (tags are repeated in the bottom of the description) 
ভিডিও তৈরি করুন 
এতক্ষণতো আমার কিভাবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করবেন, আপলোড করার নিয়মগুলো জানলাম। এবার চলুন যে ভিডিওটি আপনি আপ করবেন তা তৈরি করি।
1.ক্যামেরা এবং লাইটিং আমরা অনেকেই ক্যামেরা এবং লাইটিং এর ব্যবহার সর্ম্পকে ভালোভাবে জানি না। ক্যামেরা এবং লাইটিং এর উপরে সল্প সময়ে একটি কোর্স করে নিতে পারি আমরা। এটি পরবর্তী জীবনে আপনার অনেক কাজে দিবে। ভালো একটি ভিডিও তৈরি করার পিছনে অনেক সাধনা করতে হয়। আর লাইটিং সমন্ধে যদি আপনার ভালো ধারণা থাকে তাহলে আপনি ভালো একটি ভিডিও বানাতে পারবেন। তাই ভালো একটি ভিডিও তৈরি করতে আপনাকে অবশ্যই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।

2. এনকোডিং ভিডিওটি যখন বানাবেন তখন খেয়াল রাখবেন এর এনকোডিং এর দিকে। সঠিকভাবে এনকোডিং নির্বাচন না করলে আপনার ভিডিওটি ইউটিউবে লাইভ নাও হতে পারে। আর একটি ব্যাপার এনকোডিং যদি ঠিকমতো করতে না পারেন, তাহলে আপনার ভিডিওর রেজুলেশন এতটাই কমে যাবে যার কারণে আপনার ভিডিও আপলোড করার অনুপযোগী হয়ে যাবে।
আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়ান 
প্রতিদিন সময় করে ইউটিউবের অন্য যে ভিডিওগুলো কয়েক লাখ ভিজিটর আছে সেগুলোতে টিউমেন্ট করুন। টিউমেন্ট টি অবশ্যই এমনভাবে করুন যাতে লেখা থাকবে আপনি তার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করবেন তার বদলে সে আপনার চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করবে।  আপনি যে ভিডিওগুলো আপলোড করবেন, সেগুলোর বর্ণনাতে অবশ্যই আপনার অন্য ভিডিওর লিংক যোগ করবেন। এছাড়া আপনার ভিউয়ার কে সাবস্ক্রাইব করতে অনুরোধ করবেন। সম্ভব হলে মজাদার জোকস বলে আপনার ভিউয়ার কে সাবস্ক্রাইব করতে বলতে পারেন।  অনেকেই মনে করেন চ্যানেলে অনেকগুলো ভিডিও থাকলে অনেক বেশি সাবস্ক্রাইবার পাওয়া যায়। এটি একটি ভুল ধারনা। আপনি যদি কয়েক শো ভিডিও আপ করেন যেগুলো কোন কাজেরই না, তাহলে আপনি কোনদিনও সাবস্ক্রাইবার পাবেন না, বরং সাবস্ক্রাইবার হারাবেন। কারণ কেউই চায় না অন্যের ভিডিও দিয়ে তার ইউটিউব একাউন্ট ভরে থাক।   ভিডিও আপলোড করার জন্য নির্র্দিষ্ট একটি দিন বেচে নিন; এবং নির্দিষ্ট একটি সময়। কারণ আপনার যারা সাবস্ক্রাইবার তারা ওই দিনটি মাথায় রাখবে, এবং নির্দিষ্ট ওই সময়েই আপনার চ্যানেলে ঢুকবে আপনার ভিডিওটি দেখার জন্য। আপনি যখনই সিডিউল মেইনটেনন করে আপনার ভিডিও আপলোড করবেন, তখন আপনার ভিডিওটি ইফটিউব তার সার্চ রেজাল্টে এক নাম্বারে নিয়ে আসবে। তবে একটি জিনিষ মাথায় রাখবেন যাই আপলোড করেন না কেন, তা যেন সকলের উপকারে আসে। আপনার ভিডিও যখন কারো উপকারে আসবে, তখন আপনি আপনার ভিডিও থেকে উপকৃত হবেন। মানে আপনার ভিডিও থেকে তখন টাকা আসা শুরু হবে।  আর একটি কাজ করতে পারেন আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর জন্য। সেটা হলো অন্যান্য ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েটরদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের বলতে পারেন, যে আপনার   ভিডিওর মধ্যে আপনি তাদের চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বক্স বসাবেন, বিনিময়ে তারা তাদের ভিডিওর মধ্যে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বক্স বসাবে। এতে দু পক্ষই লাভবান হবেন।
গোপন ফরমুলা 
আপনাদের সাথে এখন একটি গোপন ফরমুলা নিয়ে কথা বলবো, যে ফরমুলা ব্যবহার করলে অতি সহজে আপনি আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে পারেন। আমি নিজেই এই ফরমুলা ব্যবহার করি। ধরুন আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ১৫০ জন। এখন আপনার চ্যানেলের ভিডিওর সাথে মিলে যায় এরকম আর একটি চ্যানেল খুজে বের করুন যার সাবস্ক্রাইবার ২৫০ থেকে ৩০০ জনের মত। তাকে একটি ম্যসেজ পাঠান যে আপনি একটি ভিডিও তৈরি করেছেন যাতে বলা আছে এই চ্যানেলটি কি কি কারণে অনেক ভালো। এবং এই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করলে আপনি আরো ভালো ভালো ভিডিও পেতে পারেন। আপনি এখন চাচ্ছেন তার চ্যানেলে এবং আপনার চ্যানেলে এই ভিডিওটি আপলোড করতে। আপনি আপনার চ্যানেলে যখন এই ভিডিওটি আপলোড করবেন তখন লিংক হিসেবে ওই চ্যানেলের লিংক ব্যবহার করবেন, এবং ওই চ্যানেলের মালিক আপনার লিংক ব্যবহার করবে। এতে করে আপনি মিনিমাম একটি চ্যানেলে থেকে ১০০ থেকে ২০০ এর মত সাবস্ক্রাইবার পেতে পারেন। তাহলে আপনার এখন মোট সাবস্ক্রাইবার দাড়ালো ২৫০ জনে। এবার আপনি খুজবেন ৩০০ থেকে ৫০০ সাবস্ক্রাইবওয়ালা চ্যানেল। এখানেও একই কাজ করবেন। এভাবে আপনার সাবস্ক্রাইবার যত বাড়বে আপনি তার চেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবার ওয়ালা চ্যানেল খুজবেন। এভাবে বাড়তে বাড়তে বাড়তে একদিন নিশ্চয়ই আপনার সাবস্ক্রাইবার কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যাবে।
আপনার চ্যানেলের বন্ধু বাড়ান 
আপনার চ্যানেলের পেজে যত বন্ধুর আমন্ত্রণ আসবে সব গ্রহন করুন। তাদের সঙ্গে ম্যাসেজ আদান প্রদান করুন। তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করুন যাতে তারা আপনার চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করে। আপনিও তাদের যদি চ্যানেল থাকে সেখানে সাবস্ক্রাইব করুন। এতে করে আপনার এবং তার দুজনেরই উপকার হবে, দুজনেরই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়বে।
অন্যের চ্যানেলের ভিডিওতে টিউমেন্ট করুন 
আপনার চ্যানেলের ভিডিও এর ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য অন্যে চ্যানেলগুলোর ভিডিওতে টিউমেন্ট করুন। অবশ্যই টিউমেন্ট করার সময় আপনার চ্যানেলের লিংকটি দিয়ে সেখানে সাবস্ক্রাইব করতে বলতে ভুলবেন না। কারন যত বেশি টিউমেন্ট করবেন তত আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বাড়বে সঙ্গে বাড়বে আপনার চ্যানেলের ভিডিওর ভিউয়ার।
১০ভিডিও এমবেড কোড 
আপনার যদি অনেক টুইটার ফলোয়ার থাকে, কিংবা অনেক ফেসবুক ফ্রেন্ড থাকে সেক্ষেত্রে আপনার চ্যানেলের জন্য অনেক ভালো। যদি আপনার ৫০ জন ফেসবুক ফ্রেন্ড থাকে তাহলেও আপনার জন্য শুভ সংবাদ। কারণ এরাই আপনার রিয়েল ফ্রেন্ড। ভুয়া ফ্রেন্ড দিয়ে কোন লাভ নাই। আপনি আপনার টুইটার আর ফেসবুকে আপনার ভিডিওটি শেয়ার করুন, তারপর আপনি এই ৫০ জন ফ্রেন্ডকেই বলেন সারাদিনে কয়েক সেকেন্ড বের করতে আপনার জন্য। তারা আপনার ভিডিওটি ৩০ সেকেন্ডের জন্য হলেও দেখবে, একটি করে লাইক দিবে, যদি সম্ভব হয় তাহলে একটি করে টিউমেন্ট করবে। প্রতিদিন আপনিও তাদের জন্য নতুন নতুন ভিডিও নিয়ে আসবেন। এভাবে আপনার ভিডিও রিলেটেড ফেনবুকে যে গ্রুপগুলো রয়েছে সেগুলোতে জয়েন করুন। সেখানে আপনার ভিডিওটি শেয়ার করুন। এভাবেই দিনে অন্তত ১০ জন করে ফ্রেন্ড আপনি আপনার একাউন্টে যোগ করুন। যকন আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড এর সংখ্যা ৫,০০০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে, তখন আপনার চ্যানেলের একটি ভিডিও লিংক এর ভিউয়ার সংখ্যাও বাড়বে। যেখানে আগে প্রতিদিন আপনার ভিডিও এর ভিউ হতো ২০০, সেখানে আপনার ভিউয়ের সংখ্যা বেড়ে দাড়াবে ১০০০ এরও বেশি। একই কাজ আপনি আপনার টুইটার একাউন্টে করতে পারেন। পাশাপাশি অন্যান্য যে সকল সোস্যাল সাইটগুলো রয়েছে সেখানেও আপনি আপনার ভিডিওটি শেয়ার করতে পারেন। এয়াড়া আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে সেখানেও ভিডিওটি এমবেড করে বসাতে পারেন। এখান থেকেও আপনি ভালো ভিউয়ার পাবেন।
১১এনোটেশন  
এনোটেশন হচ্ছে আপনার ভিডিওটির ওপর আপনার অন্য এশটি ভিডিও এর লিংক দেয়া। আপনার চলতি ভিডিওটি দেখতে দেখতে আপনার যে কোন ভিউয়ার যেন আপনার অন্য ভিডিওগুলো সর্ম্পকে জানতে পারে, সেজন্য আপনার প্রতিটি ভিডিওতে এনোটেশন ব্যবহার করতে ভুলবেন না। যখন কোন ভিউয়ার আপনার ভিডিওটি দেখবে তখন আপনি যে লিংকটি এনোটেশন করে দিয়েছেন সে যদি সেই লিংক এ ক্লিক করে তাহলে নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে এবং সে তখন ওই ভিডিওটি দেখতে পাবে। আপনার ভিডিওটি আপলোড হওয়ার পর ভিডিও ম্যানেজারে গেলেই পাবেন এই অপশনগুলো। সেখান থেকে অহহড়ঃধঃরড়হং বাটনে ক্লিক করলেই পৌছে যাবেন এনোটেশন করার পেজে। এরপর আপনি এখান থেকে অহহড়ঃধঃরড়হং যোগ করতে পারবেন।
১২সময়  
আপনার চ্যানেলের জন্য সময় অতন্ত্য গুরত্বপূর্ণ। একটি ডাইরিতে নোট করে রাখুন, প্রতিদিন কোন সময়টি আপনি আপনার ভিডিওগুলো আপলোড করবেন। ভিডিও কখনো রাত ৩ টায় আপলোড করবেন না। যদি সম্ভব হয় ভিডিও সকালের দিকে আপলোড করুন। টার্গেট অডিয়েন্স সব সময় ১৮+ চিন্তা করবেন। আর একটি জিনিষ মাথায় রাখবেন আপনার ভিডিও এর বর্ণনাতে যদি সম্ভব হয় এর তৈরির তারিখটি বসাবেন। রবিবার ইউটিউবে ভিউয়ার বেশি হয়, আপনি চাইলে এই দিনটিকে মাথায় রেখে আপনার ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
১৩চেষ্টা করবেন সবার আগে দেওয়ার 
আপনার চ্যানেলকে পপুলার করতে চাইলে সব সময় চেষ্টা করবেন সবার আগে আপনার তৈরি করা ভিডিটি দিতে। যদি আপনি তা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভিডিওটি ইউটিউব তার সার্চ রেজাল্টে সবার আগে দেখাবে।
১৪ভালো ছবি নির্বাচন করুন 
আপনার আপলোড কৃত ভিডিওটি আপনার ভিউয়ারকে আকর্ষণ করার জন্য ভালো একটি ছবি নির্বাচন করুন। আপনার ভিডিওটির কাভার ফটোটি যদি আকর্ষণীয় না হয় তাহলে দর্শক আকৃষ্ট করতে পারবে না, আর দর্শক আকৃষ্ট না হলে আপনার চ্যানেলে ভিউয়ার বাড়বে না। তাই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার আর ভিউয়ার বাড়াতে চাইলে ভালো ছবি নির্বাচণ করুন।
১৫উপসংহার 

আমি বিশ্বাস করি আপনার যদি এই কাজগুলো ধাপে ধাপে করতে পারেন, তাহলে আপনার চ্যানেলের সফলতা অবশ্যই আসবে। মনে রাথবেন কোন কিছুই শেখার উর্দ্ধে নয়, তাই যত পারেন শিখতে থাকুন, একদিন আপনিও হয়তো ইউটিউব নিয়ে আমার মতো কিছু লিখে ফেলবেন। আর আনন্দ নিয়ে কাজ করুন ইউটিউবে। আপনি যদি শুধূ টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবে আসতে চান তাহলে এতক্ষন ধরে যা যা পড়লেন তা ভুলে যান। কারণ আপনি যে কাজ করে আনন্দ পাবেন না সে কাজে অন্যকে কিভাবে আনন্দ দিবেন। আর সবচেয়ে বড় কথা ধৈর্য… ধৈর্য… এবং ধৈর্য ধরুন।   আজ এ পর্যন্তই। পরবর্তীতে ইউটিউবের আরো খুটিনাটি বিষয় নিয়ে আপনাদের জন্য কিছু নিয়ে আসবো ইন শা আল্লাহ।
ভাল লাগলে আমার ইউটিউব
চ্যানেলেটি ভিজিট করুন এবংসাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না।

Creator

My name is Mehedi Hasan.Student of CSE in Pabna Polytechnic Institute .I have good presentation skill,I am also good in English communication.I have more then 1 years experience in HTML,Adobe photoshop,Adobe after effects etc.I have a Youtube channel with satisfactory amount of subscribers.My channel is about technology,So i am a technology expert.I can train people, motivate people. I have some videos online.